যদি বৃষ্টি নামে (পঞ্চম পর্ব)।। রাজকুমার শেখ।। কি গো নিবিড়দা, ওরা তো এ মুখো হয় না? আমি তো কান কাটার ভয়ে ভয়ে থাকি।তুই একটা পাঁঠা। ওরা আসবে কিরে? কবাডি খেলা
কবি প্রতিমা রায় বিশ্বাস এক।। ঘাতক তরঙ্গ কখন যে ইয়ার্কি দুমুখ কাটা নটরাজ পেন্সিল হয়ে যায়,বুঝতে না বুঝতেই আমি পৌঁছে যাই চটপাতা ইনফ্যান্টে।পেন্সিল কাড়াকাড়ি করি।আমাকে কাতুকুতু দিয়ে এক দৌঁড়ে পালিয়ে
মাতাল ও নর্তকী সুনীল শর্মাচার্য নূপুরের ছন্দে মদ-ভরা পাত্র তুলে নেয় হাতে, মোহিনী স্বপ্ন তার,আত্ম-নদী চমকে দেয় সব; রাতের আসরে নাচে নর্তকী:কদম্বের সৌরভ ছড়িয়ে পড়ে শ্বাসে ও প্রশ্বাসে, ইতস্তত সংঘাতে!
আমিতীর্থঙ্কর সুমিত কিছু কথা খুব বলতে ইচ্ছে করেতবুও বলা হয়নাবা বলতে চাইনাশূন্যতা বিরাজমান আমার দেবালয় জুড়েকিছু প্রয়োজনবা অপ্রয়োজনসবটার রেখাই আমার চারপাশেসকাল, দুপুর, রাত্রিমেঘের কাছেঅমোঘ ইচ্ছা আমার নন্দনে এখন কারা যেন