অধরা আবেশ নিউ টাউন-ডায়মন্ড হারবার-পঃবঃ ঝরঝর ঝর ঝরে হলো সারা সারা দিনমান ধরে, বাতায়ন পাশে বসেই একা মন যে কেমন করে। কোথা তুমি নাথ এই বারিপাত ভিজেছিনু যবে দোহে, আরো পড়ুন
আষাঢ়ের অলি মনোরমা বাইরে বৃষ্টি। হটাৎ শুরু হলো। অলি বাইরে ঘরে বসে গল্পের মধ্যে ডুবে গেছে। মেঘলা আকাশ সঙ্গে গল্পের বই রূপকথার কম্বিনেশন। বইটা সদ্য কলকাতা বইমেলা থেকে কেনা। প্রেমের
পঙ্গু বেড়ে ওঠা জনপদ, চেয়ে দেখে গ্রীষ্মের তাপদাহ, খালি পায়ে হেঁটে যাওয়া কৃষকের ভুখা পেট, ঢেকে রাখা হয় রোজ । কত কি রং ফুল , ঝকমক উৎসব, পাহাড়ের গা বেয়ে
প্রেমাবৃত পথে হঠাৎই থমকে যাই প্রেমাবৃত পথেই,প্রতিবন্ধী হতাশা এক পায়ে দাঁড়িয়েতার শরীর থেকে পরিশ্রম ঝরে পড়েপ্রতিজ্ঞার দেহে কালো মেঘের যন্ত্রণা আমায় স্পর্শ করলে হিসেবের খাতায় দিন থেকে হয় রাত… রাত থেকে হয়
রাজকন্যার স্বপ্ন এক যে আছে ছোট্ট মিষ্টি রাজকন্যে বড়সড় অট্টালিকা নেই তো তার জন্যে, টালি খোলার ছোট্ট ঘরেই তার নিবাস তাপদাহের চোটে সে করে হাঁসফাঁস। তবুও দেখে হাজার স্বপ্ন নয়
প্রাপ্তি গদগদ স্বরে স্ত্রীকে ডেকে বাসুদেব বাবু বললেন,” স্বর্ণকে মনে আছে মিতা– আমার কাছে পড়তো? ও এখন এডিএম হয়ে গেছে। ভাবতে পারো এই বয়সেই অতিরিক্ত জেলাশাসক! হোয়াটসঅ্যাপে লিখেছে,স্যার আপনার পায়ের