প্রতিশ্রুতি ভয়ঙ্কর টানাপোড়েন চলে মনের অলিগলিতে,কী কী প্রতিশ্রুতি দিয়েছি আমি কিম্বা তুমি…আকাশে আঁকশি তুলে পেড়েছিলে নীলের ভান্ডার।তাতে থাকত হাতে হাত ধরে চলার ইচ্ছে, মন চুরিকরা চাউনি,ওষ্টপুটে মিলিত সময়..কষ্টের কঙ্কালকে চূর্ণবিচূর্ণকরা
তোমার একফালি হাসি আমার চুলের ভিতর মেঘ নেমে এলেতুমি বৃষ্টিস্নাত বকুল হয়ে যাও।তোমার দু চোখ ধরে রেখেছে যে পানিযদি আঁখিপল্লব বন্ধ করো প্রিয়তবে আমার বৃষ্টি ধারা নিও।আমার চুলের ভিতরযদি গন্ধরাজ
রথযাত্রা রথযাত্রায় মানুষ ব্যস্ত হুজুগে আর মাতামাতিতে ভুলে যায়,এর ভেতরের আসল সত্যটাকে। রথ হচ্ছে শরীর বিগ্রহ হচ্ছে মন্দির রশি হচ্ছে ইন্দ্রিয় এদেরকে রাখো যদি নিয়ন্ত্রণে সেটাই হবে প্রকৃত ধর্ম।
(গুরুজী ভীমসেন যোশীকে মনে রেখে) অলীক কাল পুরুষ অপূর্ব গান রাখো এই ত্রস্ত বনতলে। রাখো এই উদ্ভিন্ন করবী শাখায়। রাখো এই আলোকিত আকাশের গায়ে। দ্যাখো ওই গানরত মানুষটি দাঁড়িয়ে আছে
তবুও হেঁটে চলেছি প্রতিনিয়ত আমি হেঁটে চলেছি অনাগত ভবিষ্যৎ সম্মুখে, জীবন পথের শেষ সীমানায়! দিনে দিনে বয়স বাড়ছে, শ্বাস-প্রশ্বাস ক্রমশ ভারি হচ্ছে, শরীরের কলকব্জাগুলো অকেজো হয়ে, নিজের কাছে নিজেই এখন
ভাবনা চাঁদ উঠেছে বান ডেকেছে কদমতলায় কে গান গাইছে মান ভাঙছে ও কে ও কে ? হাতে নিয়ে বাবুয়ানা প্রতিদিন কি পাওয়া যায় মোগলাই খানা ! অনেক দিনের পরে বৃষ্টি