দু লাইন সুশান্ত সেন বনমালী, সন্ধ্যে বেলায় দিলে জোড়াতালি। একতলায় ভাড়াটে ছিলেন আমেদ খান রোয়াকে বসে ফুটবল শিখিয়েই সময় কাটান। ছিল গাড়ি অ্যাম্বাসাডর পোক্ত তবু নেইকো কদর। যেতে হয় যাব আরো পড়ুন
পূর্বকৌণিকরোদ সুপ্রভাত মেট্যা আমার কবিতা কথা বলে খুব সকালে ধুলোর পায়ে পায়ে, এবং গাছের পাতায়। গাছেরা শিক্ষিত হয় অর্জিত সবুজ থেকে অক্ষর খুঁজে খুঁজে একটু একটু। রাস্তা খুলে যায়। অন্ধকারের
যারা আমাকে এখনও ডাকে সব্যসাচী সিংহ পাহাড় আমাকে ডাকে,প্রতিনিয়ত —যেখানে আমি রেখে এসেছিআমার ভালোলাগার প্রতিটা মুহূর্তঅবাধ স্বাধীনতায়,অনাবিল নিষ্কলঙ্কনৈসর্গিক এক উপাখ্যান ঘিরে … সাগর আমাকে ডাকে,প্রতিনিয়ত —যেখানে আমার বুকের উত্তাল ঢেউগুলোমিশে
রহিত ঘোষাল ১. বৈদেহি তোমার অঙ্গীকার দেখে শিউরে উঠছে শেষ বিকেলের আলো, পুরনো প্রেমিকার কথা ভাবতে ভাবতে বিস্মৃতির মউত চুপিচুপি আসে। শিয়াদের প্রার্থনার গান একঘেয়ে শহরে সন্ধে নামায়, বর্ণনার মতো
দু:স্বপ্নের অবাধ্য বাগান ঠোঁট সেলাই করে দিলেও, কথা বলে যাওকলম ছিনিয়ে নিলেও, আছে লাল কালিপাঁজরের অলিন্দে বাজে কালের কল্লোল ,এসো ফের, মৌনতাকে শোনাই গজল। এখানে সব চোখের নীচে অশ্রু টলমলএখানে
রাগ – ভয় অভীক মুখার্জী যেদিকে যাবে দেখতে পাবেরাগি মুখের সারি,সবাই এখন ফুটছে রাগেপুরুষ হোক বা নারী।রাগ না বলে ভয় বললেমানে কি হয় সরল ?আধুনিক জীবন মন্থনেআজ উঠছে শুধুই গরল।সবার