কবির মতো মানুষ ভাবনার মারিয়ানায় নিরুচ্চারণ ডুবে আছি,অথচ লেখার মতো কিচ্ছু নেই আমার।এখন শুধু শব্দের প্রতিধ্বনি খুঁজে বেড়াই;গোধূলির ম্রিয়মাণ পথে খুঁজে ফিরিআকাশের অদৃশ্য আলো। রেটিনায় মলিন পারদ—ক্ষতবিক্ষত দৃষ্টির বেড়াজালে বিচ্ছুরিত আরো পড়ুন
সময় শেখ আব্বাস উদ্দিন যত্নের করিডোর পেরিয়ে কর্কশ মাটিতে পা রাখলে পৃথিবী নামের মর্মার্থ উন্মোচিত হয়। পৃথিবী যে কঠিন ধাম, কঠোর অথবা সুন্দরতর কারো প্রিয় মোহনীয় মায়াময় কারো কাছে অসহনীয়,
১. অপেক্ষায় এই সেই রাস্তাযেখানে হারিয়ে গেছে সবটুকু রংহাঁটতে হাঁটতে চলে গেছেগ্রাম ছেড়ে বহুদূর। আর ফেরেনি — স্মৃতি গুলো ছবি হয়ে ঘাস হয়েফুটেছে দুই ধারে।চেয়ে আছে অশ্বথ গাছটিও। যদি আসে,
১. অশনি সংকেত ফাঁকা ঘর একাকী মন নিঃসঙ্গ দিনঅপেক্ষার জাল বোনা সময়ের হাতছানিশরীর জুড়ে কিছু হতাশার ছবি আঁকারঙিন খামে সাজিয়ে রাখা কিছু স্বপ্ন।এলোমেলো দিন মেঘলা বিকেলমন জুড়ে কালো মেঘের অশনি
হিসেবের বাইরে অমিত কুমার গোস্বামী জীবনের হিসাব কীভাবে করে? পড়ে তো থাকে চাওয়া পাওয়া। যেমন বৃষ্টি। ঝরে যায়। যেমন ঝরে। ফোঁটা গোনা যায়? বৃষ্টিটুকুই সত্যি। কতোটা মাটি ভিজল, সেচ দরকার
যে জীবন চলে যাবে আসাদুজ্জামান যে জীবন নাম নকশা মুছে দিয়ে চলে যাবে, তাঁর হাতে কি দিয়েছ তুমি, কেন মিছিমিছি এতটা লড়াই খেললে নিজের সাথে। যে স্বপ্নের ভুবন চেয়েছিলে পেয়ে