কবিতা - শৃণ্বন্তু কবিতা - শৃণ্বন্তু
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
/ কবিতা
যোগ নিদ্রায় সৃষ্টির অবক্ষয় ছায়া ফেলেছে শেষ দ্রাঘিমাতে চোরা বালি শুষে নেয় সুর্যের বিকিরণের ঘনত্ব।অন্ধকার তলদেশে শুধু ক্রমশ তলিয়ে যাওয়াসময় অপেক্ষা রাখে না এক পলকের প্রতিবিম্ব । ছায়া মিলিয়ে যায় আরো পড়ুন
১।। পাখি  অদৃশ্য প্রাণ পাখি  আসা-যাওয়া করে আমার দেহ খাঁচায়… প্রিয় পাখিটি কি পোষ মানে? ছুটির ঘন্টা শুনে সে পালায়! ২।। যাপন  বোবা শব্দে সন্ধ্যা নামে দুয়ারে দুয়ারে… আযানের সুর
বেলা শেষের গান অপেক্ষার তীব্র শোক এই ধ্বংসের দিনে  ভেঙে পড়ে অট্টালিকার মত  তুমি ভাঙছো জানি বাইরে না হোক  ভেতরে ভেতরে তীব্র ভাবে ভাঙছ…..! শ্বাপদের জীবনে শোক তাপ আসে তুমি
লুকনো আলো মেঘের গায়ে রেখেছি মন,কোন উপমায় ধরি তো দুঃখ ভুলে মায়াবন্দি নিঃস্ব তবু প্রাপ্য অধিকার  রক্তঋণের কথা নেই ধন্ধে খুঁজি মনপাখি রে  ছেড়ে গেলে সাত-উপোসী বুক-কথনে অনাহার  সারা দিনই
রোদের আলো  রোদের আলো দেখায় ভালো  আমরা সবাই জানি,  আঁধার ছেড়ে আলোর পথে  সরল জীবন খানি।  ভোরের বেলা কোমল রোদে  মিষ্টি মধুর লাগে,  পূব আকাশে আলোর হাসি  খুশির দোলা জাগে। 
মা’কে মনে পড়ে  যে আকাশ-চেরা বিদ্যুতে তুমি আজও চমকে ওঠো- সেই আকাশেই আমার মা আছে, লোকে তাই বলে! হয়তো সে কারণেই আকাশ আমার প্রিয়! যে কালো চুলের বিনুনিতে আমার গোলাপ
ওকে একটু জল দাও, এবার ও ঘুমাবে একটা চাকার তলায় পড়ে আছি জানি গাড়িটা একদিন গড়াবে তোমার কি ক্ষমতা বলো তাকে দাঁড় করাবে। আজকে আমি ভাতঘুমে মগ্ন সেদিন সব হবে
ময়নামতির তীরে মাঝি মাল্লা বাইছে তরী  ময়নামতির তীরে,  হাল ধরেছে পাল উড়িয়ে  বাইছে ধীরে ধীরে।  নদীর পারে বসতবাড়ি  বাতাস ধীরে বহে,  সুতোর জালে বুনন করে  কষ্টসাধ্য রহে।  মৎস্য তাহার জীবন
Theme Created By FlintDeOrient.Com
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!