কবিতা - শৃণ্বন্তু কবিতা - শৃণ্বন্তু
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২৯ অপরাহ্ন
/ কবিতা
দু লাইন সুশান্ত সেন  বনমালী,  সন্ধ্যে বেলায় দিলে জোড়াতালি। একতলায় ভাড়াটে ছিলেন আমেদ খান রোয়াকে বসে ফুটবল শিখিয়েই সময় কাটান। ছিল গাড়ি অ্যাম্বাসাডর পোক্ত তবু নেইকো কদর। যেতে হয় যাব আরো পড়ুন
সাঁতার শম্পা সামন্ত কীভাবে ঋতুবদল পালটে নিচ্ছে যতিচিহ্ন। কীভাবে শোচনীয় গানে ফেটে যাচ্ছে বুক। সেই অকুল বাহানার অকুস্থলে। সাদা মেঘের ছিন্ন অন্তরাল ও গম্ভীর নীল তখন। নির্জন দ্বীপের নীল বাসনায়।
পূর্বকৌণিকরোদ সুপ্রভাত মেট্যা  আমার কবিতা কথা বলে খুব সকালে  ধুলোর পায়ে পায়ে, এবং গাছের পাতায়। গাছেরা শিক্ষিত হয়  অর্জিত সবুজ থেকে অক্ষর খুঁজে খুঁজে একটু একটু।  রাস্তা খুলে যায়। অন্ধকারের
যারা আমাকে এখনও ডাকে সব্যসাচী সিংহ পাহাড় আমাকে ডাকে,প্রতিনিয়ত —যেখানে আমি রেখে এসেছিআমার ভালোলাগার প্রতিটা মুহূর্তঅবাধ স্বাধীনতায়,অনাবিল নিষ্কলঙ্কনৈসর্গিক এক উপাখ্যান ঘিরে … সাগর আমাকে ডাকে,প্রতিনিয়ত —যেখানে আমার বুকের উত্তাল ঢেউগুলোমিশে
রহিত ঘোষাল ১. বৈদেহি তোমার অঙ্গীকার দেখে শিউরে উঠছে শেষ বিকেলের আলো, পুরনো প্রেমিকার কথা ভাবতে ভাবতে বিস্মৃতির মউত চুপিচুপি আসে।  শিয়াদের প্রার্থনার গান একঘেয়ে  শহরে সন্ধে নামায়, বর্ণনার মতো
চরিতাবলী তীর্থঙ্কর সুমিত  অচিন্তন বালুরাশির মধ্যমায় নেমে আসে ক্লান্তিভোরের সকাল খুঁজে নেয় সৃষ্টির মুনিসিয়ানাকথকের যত প্রশ্নে গাছ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকাই বোধ হয় শ্রেয়যেমন করে নদী বেঁকে যায় অনন্ত প্রগতির সঙ্গে সঙ্গেজীর্ণ
দু:স্বপ্নের অবাধ্য বাগান ঠোঁট সেলাই করে দিলেও, কথা বলে যাওকলম ছিনিয়ে নিলেও, আছে লাল কালিপাঁজরের অলিন্দে বাজে কালের কল্লোল ,এসো ফের, মৌনতাকে শোনাই গজল। এখানে সব চোখের নীচে অশ্রু টলমলএখানে
রাগ – ভয় অভীক মুখার্জী যেদিকে যাবে দেখতে পাবেরাগি মুখের সারি,সবাই এখন ফুটছে রাগেপুরুষ হোক বা নারী।রাগ না বলে ভয় বললেমানে কি হয় সরল ?আধুনিক জীবন মন্থনেআজ উঠছে শুধুই গরল।সবার
Theme Created By FlintDeOrient.Com
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!