ভেতরে যাব
ওইখানে আগুন খুলছে চোখের পাতা থেকে
একটা একটা সব বয়স্ক অভিমান।
ওদের দেহে শীর্ণ শৈশবের
অতি ক্ষীণ একটা দুটো স্মারক, দুস্পাচ্য
বদ-জীর্ণ যৌবনের কাঁথার দু-একটা টুকরো।
ওদের এতদিনে ব্রহ্মদশায়
স্থিতি হতে পারত, অন্ধ স্তন থেকে
অনন্ত দুগ্ধ পান করবে বলে —-
কিন্তু হয় নি, জান।
কারণ জানতে চেয়ো না। দর্পনে
সাজানো গ্রীনরুমে প্রসাধিত যে হাসি দিয়ে
নিজেকে লুকিয়ে রাখার বিদ্যা জ্ঞানে অজ্ঞানে পেয়েছ
তা দিয়েই আমার দুর্বলতা এখনও
দোহন করে যেতে পার।
খুব ভালো।