শম্পা সামন্ত
যে চোখে চেয়ে দেখি। ধারাপাত টারাপাত। সে চোখেও বর্ষণ-ফর্সন বৃষ্টি ফিষ্টি। ছায়াপাত অনুভব মানবিক আর্শির।গৌরব চঞ্চল দিকপাত শার্শির, যাতায়াত শৌখিন শৌখিন রাত্রি। দুর্দিন গতিপথ।চলন্ত যাত্রীর, সঙ্গম দ্বৈরথ,আশাবরী রাগ টাগ, ফুলবনের ভিতর অগুনতি মৌচাক, বিষহীন কামড়ের দুর্মদ খিদে ও পোষ্যের চৌপর, চিৎকারে বিদেয়। বাজার আলুরদম সরগরম সরগরম।উত্তপ্ত লাভায়,আয় ফিরে আয় পাখি দু’ডানায় উড্ডীন, প্রেক্ষিত উপবাস, না জানার বাইপাস, সাপেদের ঝংকার কেঁপে ওঠে ভ্রূণঘর, দিনভর চৌদিন, বেদনার বেদুইন, ময়ূরের সংলাপ ভোরের চায়ের ভাঁড়ে অগণিত প্রলাপ, ভাঁট বকা ছিটনো, কাচের চুড়ি মেঝেময় চিটোনো,রাতচরা চাঁদেদের নৌকাও দিশাহীন,অনেক প্রশ্ন ছিল
এযাবৎ সংজ্ঞাহীন, সিঁড়িদের কানে কানে সে সবের বন্ধন, জলের পরিসর অলীক নির্বন্ধ, ক্ষুধাতুর ভোরের কাছে কতটুকু আয়োজন,
সাগরের তীর ঘেঁসে যুবতীর উন্মাদ, স্বয়ম্বর! স্বয়ম্বর! পাঁচমাথার মোড়ে শ্বাস ফেলি দিনভর,
রেখে যাই দিনান্তের নির্ভার বিস্তার।