পঙ্গু
বেড়ে ওঠা জনপদ,
চেয়ে দেখে গ্রীষ্মের তাপদাহ,
খালি পায়ে হেঁটে যাওয়া কৃষকের ভুখা পেট,
ঢেকে রাখা হয় রোজ ।
কত কি রং ফুল , ঝকমক উৎসব,
পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে আসে দুঃখ,
কান্নার কালি পথে নেমে আসে হুংকার,
চুরি যাওয়া চাকরিটা ফিরে পেতে, রাজ পথে,
চেনা মুখ ,বেওয়ারিশ লাশ সব।
কাগজের রোজদিন উৎপাত,
মিথের ছবি আঁকা ডানপিটে ডাকাতের ঝোলা কই!
কবিবর ছড়া লিখে পেয়ে যায় উপহার,
গদমদ হাতে পায়ে, মুখ গুজে থাকে সে…
চিৎকার করে ডাকে, ছাত্র-ডাক্তার
কেউ নেই , শুধু আছে বাক্স, নোট ভরা সুটকেস, প্রশ্নের মাপজোক, উত্তর , লিখে দেওয়া নক্সা…
ছুটন্ত একরাশ স্বপ্ন, দূরে দূরে ছুটে যায়,
চারপায়া দেশটার সব পা ল্যাংড়া।
প্রথমেই সম্পাদক মহাশয়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আসলে কবিতা টি mail করার
পরে ,কবিতার কিছু অংশ চেঞ্জ করেছি। সেটা পুনরায় আর সেন্ড করা হয়নি। তাই পরিবর্তিত অংশটুকু কমেন্ট বক্সে দিয়ে রাখছি।
‘কাগজের রোজদিন উৎপাত,
মিথ্যের ছবি এঁকে ,ডানপিটে সত্যের উৎখাত!
কবিবর ছড়া লিখে পেয়ে যায় উপহার,
গদমদ হাতে পায়ে, মুখ গুঁজে সুখ তার…’
কবিতাটি সকলে পড়ে মতামত দেবেন।